লক্ষ্যমাত্রার দ্বিগুণ রাজস্ব আদায় টেকনাফ স্থল বন্দরে
তিনি আরো জানান, ৪৬৯টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে ৮৫ কোটি ৪৮ লাখ ৬৯ হাজার টাকার পণ্য আমদানী হয়েছে। অপরদিকে ৬১টি বিল অব এক্সপোটের মাধ্যমে ১ কোটি ৮৭ লাখ ৬৪ হাজার টাকার পন্য মিয়ানমারে রপ্তানী হয়েছে।
এছাড়া শাহ পরীর দ্বীপ ক্যাডল করিডোরে ৬৫ লাখ ৯০ হাজার টাকা রাজস্ব আয় হয়েছে গবাদি পশু আমদানী খাতে। করিডোর দিয়ে ১১৬৬৫টি গরু, ১৫১৫টি মহিষ আমদানীর বিপরীতে ওই রাজস্ব আয় হয়। তবে গত মাসে কোন ছাগল আমদানী হয়নি করিডোর দিয়ে।
রাজস্ব কর্মকর্তা আরো জানান, আমদানীকারকরা সচেষ্ট থাকায় মিয়ানমার থেকে পর্যাপ্ত আমদানী হওয়ায় প্রায় দ্বিগুন রাজস্ব আয় হয়েছে।
আমদানি পণ্যের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো আদা, মাছ, চাউল, কাঠ, আঁচার, বরই ও তেতুল। অপর দিকে রপ্তানীপণ্যের মধ্যে রয়েছে গেঞ্জি, এলোমুনিয়াম, চুল ও স্যানিটারী সামগ্রী।
উল্লেখ্য গত ফেব্রুয়ারী মাসেও ১৪ কোটি টাকার বেশী রাজস্ব আয় হয়েছিল যা লক্ষ্যমাত্রার প্রায় দ্বিগুন।
No comments